ওসমান গণি
ঢাকার ধামরাই উপজেলার ভাড়ারিয়া ইউনিয়নের সকল জনগনের পাশে থেকে সেবা করতে চান চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ মোসলেম উদ্দিন মাসুম। তারই ধারাবাহিকতায় তিনি সকল প্রতিবন্ধকতা টপকিয়ে উপজেলার মধ্যে সৎ,নিষ্ঠাবান ও গরীব অসহায় জনগনের সেবক হিসাবে পরিচিত পেয়েছেন। তিনি স্বচ্ছতার সাথে ইউনয়িনের বরাদ্দকৃত টিসিবি টিআর, কাবিখা, ও এলজিএসপি বাস্তবায়ন করেছেন। যে কারনে তিনি পেয়েছেন বিভিন্ন সংঘঠন থেকে একাধিক বিশেষ সম্মাননা। একের পর এক গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও তার সততা, কঠোর পরিশ্রম, দুর্দশী নেতৃত্ব, সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং বাস্তবায়নে সমাজের অবহেলিত, অসহায়, দরিদ্র, শ্রমজীবী, দুস্থ ও সুবিধাবঞ্চিত জনগনকে সরকারের সকল সুযোগ-সুবিধার আওতায় এসেছেন এই সফল চেয়ারম্যান।
তিনি দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ -কে বলেন, ৫ আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের পরে ধামরাই উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে চেয়ারম্যান নিয়ে অনেক সমস্যা হয়েছে। কিন্তু ভাড়ারিয়া ইউনিয়নের সকল জনগণের সহযোগিতায় আমার ইউনিয়নে এখনো কোন সমস্যা হয় নাই এবং ভবিষ্যতে হবেও না। তবে প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে মানুষের থাকে সাধারণ জনগণকে সেবা করার। কিন্তু সেই স্বপ্ন কে বাস্তবে রূপান্তর করতে গেলে অনেক প্রতিবন্ধকতা এসে ছিল। তারপরও তিনি প্রতিবন্ধকতাকে অপেক্ষা না করে নির্বাচন অংশ করেছিলেন। এবং আমি যখন ভাড়ারিয়া ইউনিয়নে পরিষদে নির্বাচন করি তখন আমি নৌকার বিপক্ষে থেকে নির্বাচনে আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করি। এবং ভাড়ারিয়া ইউনিয়নের সকল জনগন আমাকে ভালোবেসে ভোটারা আমাকে বিপুল ভোটের মাধ্যমে বিজয়ী করেছে। এই ইউনিয়নের সকল মানুষ ভোটের মাধ্যমে বিজয়ী করে আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন সেই দায়িত্ব গুলো আমি নিরলস ভাবে কাজ করে করে যাচ্ছি। এই ইউনিয়ন পরিষদের সকল জনগণের কাজ চলমান আছে। আর আমি যখন থেকে চেয়ারম্যান হয়েছি,আমি তখন থেকেই জনকগকে সর্বচ্চ সেবা দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি। তবে
আমার পরিকল্পনা রয়েছে ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামকে সুন্দর ও আধুনিক ভাবে গড়ে তুলার। আমার এখন পরিকল্পনা আছে যেমন, শিক্ষা, কৃষি,রাস্তা ঘাট,মসজিদ, মন্দির গুলো আধুনিক ভাবে উন্নয়ন করবো। এবং গরিব অসহায়, নিন্ম আয়ের মানুষের পাশে থেকে নিরলস ভাবে তাদের কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।
