টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
আমি বাঁচতে চাই, আমাকে সহযোগীতা করুন,যে কোন ভাবে সাহায্য করুন, আমাকে ওরা মেরে ফেলবে। আমি বিদেশ এসে নিরাপত্তা হীনতায় ভিগতেছি।আমার সকল কাগজপত্র মালিক পক্ষ রেখে কোম্পানী থেকে বাহির করে দিয়েছে। কথা গুলো মুঠোফোনে বলছিলেন প্রবাসী হাসিবুল হোসাইন সাজন।
সাজন টাঙ্গাইল পৌরসভার পূর্ব আদালত পাড়ার সেন্টু মিয়ার ছেলে।
সাজনের বাবা সেন্ট মিয়া বলেন, গত এপ্রিল মাসের ৩০ তারিখে পূর্ব আদালত পাড়ার মৃত আনোয়ার হোসেনের ছেলে শহিদ, শহিদের ছেলে শান্ত মিয়া শহিদের স্ত্রী মর্জিনা বেগম ও মৃত ইউসুফের স্ত্রী রিতু আক্তারের সামনে শহিদের কাছে আমার ছেলের পাসপোর্ট ও সকল কাগজপত্র জমা দেই। শহিদ কথা দেয় যে আমার ছেলেকে ৭০ হাজার টাকা বেতনের চাকুরী দিবে ও এক মাসের মধ্যে আকামা করে দিবে বলে তিনশত টাকার স্টাম্পে শর্তে অঙ্গীকার করে নগদ ৫ লক্ষ টাকা নেয়। এরপর আমার ছেলেকে (সৌদি আরব) বিদেশ নেওয়ার পর কোম্পানি তার সকল কাগজপত্র জমা নিয়ে কোম্পানি থেকে বাহির করে দেয়। এখন আমার ছেলের কাগজ ও কাজ দেওয়ার কথা বললে আমাকে প্রাণ নাশের হুমকি দেয় ও বলে আমার ছেলেকে সৌদিতে হত্যা করে গুম করে ফেলবে। এখন আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই আমার ছেলেকে জীবিত অবস্থায় দেশে চাই বা আমার ছেলের কাজ দিয়ে সৌদিতে থাকার ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য অনুরোধ জানাই।
এবিষয়ে টাঙ্গাইল সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লোকমান হোসেন বলেন, অভিযোগ হয়ে থাকলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।