তিন ফসলি জমি থেকে অনুমোদন ছাড়াই মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে। রাতের আধারে ভেকু মেশিন দিয়ে জমি খনন করে সেই মাটি বিক্রি করা হচ্ছে এলাকার একটি ইটের ভাটায়। এছাড়াও মাটির লিক রাস্তা তৈরী করণে ফসলি জমির উপর দিয়ে ও একটি খালের পানি পথ গতিরোধ করে খালের দুই পাশের মাটি কেটে রাস্তা নির্মাণ করে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা, বুচাইবাড়ি এলকার ট্রাক ও ট্রলিতে মাটি পরিবহন করায় ভেঙে যাচ্ছে রাস্তা। ধুলোবালিতে নষ্ট হচ্ছে ফসল, দূষিত হচ্ছে পরিবেশ।
এছাড়া ও মাটি কাটার আশে পাশে জমি গুলু ভেঙে পড়ছে
কুশুরা ইউনিয়নের বুচাইবাড়ি এলাকায় রাতের আধারে
তিন ফসলি জমির মাটি কাটার চিত্র চোখে পড়ে। এই স্থানে অনুমোদন ছাড়াই ভেকু মেশিন (এস্কেভেটর) দিয়ে মাটি কাটার কাজ চলছে ১০ দিন ধরে। পরে কেটে নেওয়া মাটি কয়েকটি মিনি ট্রাকে করে নেওয়া হয় পাশেরই একটি ইটের ভাটায়,
খোঁজ নিয়ে জানা যায় এই উপ-সহকারী কৃষিকর্মকতার নাম সোহেল রানা গ্রাম বুচাইবাড়ি তিনি বর্তমানে মানিকগঞ্জ জেলার ঘিওর উপজেলায় কর্মরত আছে,
উপ- সহকারী কৃষি কর্মকতা কাছে ফসলি জমি মাটি কাটার বিষয়ে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার জমি মাটি আমি বিক্রি করছি আপনার সমস্যা কি, আমার কোনো মাটি কাটার অনুমোদন নেই,
এ বিষয়ে ধামরাই সহকারী কমিশনার ভূমি সাফফাত আরা সাঈদ বলেন খালে বাধ দিয়ে তিন ফসলি জমি মাটি কাটার বিষয় অবগত নই তবে কেউ যদি এরুপ কাজ করে থাকেন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে